Tuesday, June 4, 2013

Fakhrul, Khoka, others out of jail & hannan shah haramzada

Fakhrul, Khoka, others out of jail
ঢাকা: এবার অর্থ জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে  বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আ স ম হান্নান শাহ’র ছেলে শাহ রিয়াজুল হান্নানের বিরুদ্ধে।

জানা গেছে, তার এক নিকট আত্মীয়র কাছ থেকে ব্যবসায়ের কথা বলে ১৫ লাখ টাকা ঋণ নেন রিয়াজুল হান্নান। কথা ছিল এ টাকার বিনিময়ে ব্যবসায়ে লাভের একটি অংশ দেবেন ওমর ফারুক নামে ওই আত্মীয়কে। কিন্তু এখন লাভের টাকা তো দূরের কথা আসল টাকাই ফেরত দিচ্ছেন না হান্নান শাহ পুত্র। বরং তিনি দম্ভোক্তি করছেন, ‘আমি হান্নান শাহ’র ছেলে, তুমি পারলে আমার থেকে টাকা নিও’।

হান্নান শাহ পুত্রের এসব কর্মকাণ্ডের প্রমাণ সরূপ বেশকিছু ডকুমেন্ট ঢাকা টাইমসের হাতে এসে পৌঁছেছে। কাগজ-পত্র ঘেটে এসব অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া গেছে।

এর মধ্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে লেখা এক চিঠিতে ভুক্তভোগী ওমর ফারুক জানান তিনি শাহ রিয়াজুল হান্নানের আপন খালতো ভাই। তিনি পারিবারিক ভাবেই টাকা আদায় করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু হান্নান শাহ’র ছেলে তাকে হুমকি-ধমকি দিয়ে উল্টো হয়রানি করছেন। চিঠিতে ওমর ফারুক অভিযোগ করেন, ‘ আমার খালু হান্নান শাহকে বিষয়টি জানালে তিনি বলেন টাকা দেওয়ার সময় আমাকে জানাও নাই কেন?’

ওমর ফারুক দাবি করেন, তাঁর ছেলে যে একজন প্রতারক হান্নান শাহ তা আগে থেকেই জানতেন। এসব বিষয়ে তিনি থানায় একটি জিডি করেছেন।

মির্জা ফখরুলকে লেখা ওই চিঠি আরও বলা হয়, টাকার জন্য তাগাদা দেয়ার পর রিয়াজুল হান্নান ওমর ফারুককে দুই লাখ টাকার একটি চেক দেয়। চেকটি হান্নান শাহ’র মালিকানাধীন অকটেভ এক্সপোর্ট অ্যাণ্ড ইমপোর্ট কোম্পানির নামে দেয়া। কিন্তু ওই চেকটি বাউঞ্চ হয়।

এ পরিস্থিতিতে তিনি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিষয়টি জানানোর জন্য মির্জা ফখরুলকে অনুরোধ করেন।    


এ ব্যাপারে জানতে চেয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আ স ম হান্নান শাহের মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার ব্যক্তিগত সহকারী শরীফ বাবুল ঢাকা টাইমসকে জানান, ‘স্যার এখন বাসায় নেই।’
proof mrs.hannan 01713061584 aps babul 01711459296
call & be sure about what I say
http://www.facebook.com/media/set/?set=a.4700419236723.190596.1481458181&type=3&uploaded=34

share this if you are human

No comments:

Post a Comment